সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে জানা আমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি জরুরী বিষয়। আমরা প্রতিদিন ঘরে বসে মোটামুটি একটি হ্যান্ডসাম টাকা ইনকাম করতে পারি শুধুমাত্র সরকার অনুমোদিত ইনকাম সাইট সম্পর্কে জেনে। আধুনিক এই যুগে চাকরির পিছনে না ছুটে আমরা সহজেই চাকরি না করেই অনলাইন থেকে একটি বিশাল অংকের টাকা ইনকাম করতে পারি।
সরকার-অনুমোদিত-অনলাইন-ইনকাম-সাইট


সুতরাং আমরা যারা ঘরে বসে তেমন কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই এবং খুব অল্প সময়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে ইচ্ছুক আমাদের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্যই। কারণ আমরা আমাদের আর্টিকেলে আজকে আলোচনা করব বৈধভাবে, হালাল ভাবে ও কম পরিশ্রমে কিভাবে প্রতি মাসে একটি হ্যান্ডসাম অ্যামাউন্ট ইনকাম করা যায়।

পেজ সূচিপত্রঃ সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট

সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট আমাদের দেশে তেমনভাবে প্রচলিত না এবং এই সম্পর্কে দেশের অধিকাংশ মানুষ জানে না। বাংলাদেশ সরকার সরাসরি ভাবে অনলাইন ইনকামের জন্য কোন নির্দিষ্ট সাইট অনুমোদন করে না। কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে বৈধ ও আইন স্বীকৃত এ সকল সাইটকে বাংলাদেশ সরকার বৈধ ঘোষণা করেন এবং আমরা এসব সাইট থেকে সরাসরি ভাবে ইনকাম করতে পারি। সুতরাং সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো আমাদের এই আর্টিকেলে। যেহেতু বাংলাদেশ সরকার সরাসরি ভাবে কোন নির্দিষ্ট অনলাইন ইনকাম সাইট অনুমোদন দেন না, সেহেতু আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং বাংলাদেশ আইন ব্যবস্থা বৈধ এ সকল অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি।

বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী চাকরির বাজারের যে বেহাল দশা সে হিসাবে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত চাকরির পিছনে তেমন একটা সময় না দিয়ে অনলাইন ইনকাম রিলেটেড বিষয়ে সময় দেওয়া। কেননা আমরা যদি অনলাইন সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করতে পারি এবং এর যথাযথ ব্যবহার করতে পারি তাহলে খুব সহজেই আমরা যেকোনো ধরনের সরকারি অথবা বেসরকারি চাকরির বেতনের চেয়ে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারব। সুতরাং সরকার অনুমোদিত বা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অনলাইন ইনকাম প্লাটফর্ম গুলো হল 
  • ফাইবার ডটকম
  • আপ ওয়ার্ক ডটকম
  • ফ্রিল্যান্সার ডটকম
  • ইউটিউব ডটকম
  • ফেসবুক ডটকম
  • গুগল ডটকম
উপরোক্ত বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম প্লাটফর্ম গুলো দেওয়া রয়েছে। আর এসব প্লাটফর্ম যেকোন মানুষ খুব অল্প সময়ে এবং খুব অল্প অভিজ্ঞতা দিয়ে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে সম্পূর্ণভাবে উপরোক্ত অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানুন

সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে হলে আমাদেরকে সরকারি অনলাইন ইনকাম রিলেটেড ওয়েবসাইট গুলোতে চোখ রাখতে হবে। কেননা সরকার প্রতিবছর কিছু সংখ্যক বেকার এবং  তেমন কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই মানুষদের কিছু অনলাইন ভিত্তিক অর্থ উপার্জনের জন্য সাহায্য করে থাকে আর এর পরিমাণ খুবই কম। সুতরাং আমাদের সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো সম্পর্কে জানতে হবে এবং সেখান থেকে অর্থ উপার্জন শিখতে হবে। আমরা নিচে এ সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব

ফাইবার ডটকম (Fiverr.com)

ফাইবার ডটকম একটি আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস। এসব মার্কেটপ্লেস থেকে আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা ও আমরা যে সকল বিষয়ে দক্ষ সেইসব বিষয় দিয়ে আমরা খুব সহজে অর্থ উপার্জন করতে পারি। যেমনঃ লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং, ভিডিও এডিটিং ও ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি বিষয়গুলোর মধ্যে আমরা যদি যেকোনো একটি বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকে তাহলে ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে বিদেশি অথবা দেশি ক্লায়েন্টদের অর্ডার সম্পন্ন করে আমরা প্রতি মাসে একটি হিউজ পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারি।

সরকারের বৈধতা

ফাইবার ডটকম একটি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ও আইন স্বীকৃত একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। সুতরাং আমরা আমাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই ফাইবার থেকে একটি মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারব এবং এতে করে আমাকে আইনগত কোন সমস্যাই পড়তে হবে না। এছাড়াও আমরা যদি এসব মার্কেটপ্লেস থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারি তা থেকে বাংলাদেশ সরকারের আর্থিক উন্নয়ন বাড়বে।

আপওয়ার্ক ডটকম (Upwork.com)

আপওয়ার্ক ডটকম হলো একটি আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস। আমরা এখানেও আমাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে প্রতিমাসে অনেক বেশি পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারি। যেমনঃ লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং আর্টিকেল রাইটিং সহ আরো অন্যান্য অনেক কাজের মাধ্যমে আমরা এই মার্কেটপ্লেস থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারি। সুতরাং আমরা যদি দক্ষতা অর্জন করে সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে চাই তাহলে আপওয়ার্ক হতে পারে আমাদের ভাগ্য বদলের একটি বিশেষ ধাপ।

সরকারের বৈধতা

সরকার অনুমোদিত এবং আইন স্বীকৃত একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হলো আপওয়ার্ক। সুতরাং আমরা নির্ভয়ে সৎ সাহস নিয়ে আমাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এসব মার্কেটপ্লেস থেকে ক্লায়েন্টদের বিভিন্ন কাজকর্ম সম্পন্ন করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারি। 

ফ্রিল্যান্সার ডটকম (Freelancer.com)

অন্যান্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃত মার্কেটপ্লেসের মত ফ্রিল্যান্সার একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। যেখানে আমরা আমাদের দক্ষতাকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারবো এবং সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারব। যেমন ভিডিও এডিটিং, ছবি অংকন অথবা আকানো, ওয়েবসাইটের কাজকর্ম ইত্যাদি সহ আরো অন্যান্য অনেক কাজকর্মের মধ্যে দিয়ে আমরা অর্থ উপার্জন করতে পারব।

সরকারের বৈধতা

ফ্রিল্যান্সার ডটকম একটি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এবং আইন স্বীকৃত একটি মার্কেটপ্লেস। তাই আমরা কোনরকম ভয় না নিয়ে সঠিকভাবে আমাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এই মার্কেটপ্লেস থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারি। এছাড়াও এসব মার্কেটপ্লেস থেকে অর্থ উপার্জন করার মাধ্যমে আমাদের সরকার ব্যবস্থা আরো উন্নয়নশীল এবং সরকারের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।

ইউটিউব ডটকম (Youtube.com)

ইউটিউব ডটকম একটি আন্তর্জাতিকভাবে জনপ্রিয়তা প্রাপ্ত অনলাইন প্লাটফর্ম। আমরা ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারি। আমরা প্রতিদিন আমাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিন নিত্য নতুন ভিডিও তৈরি করতে পারি এবং সে সকল ভিডিও ইউটিউবে এডিটিং ও ইউটিউবে দেওয়া সকল নিয়ম-কানুন মেনে আমরা যদি ভিডিও আপলোড করতে পারি এবং আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে যদি একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিউয়ার থাকে তাহলে আমরা এডসেন্সের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারি।

সরকারের বৈধতা

ইউটিউব একটি আন্তর্জাতিক অনলাইন প্লাটফর্ম এবং এটি বাংলাদেশের জন্য একটি অনুমোদিত অনলাইন প্লাটফর্ম। যেখানে চাইলেই যে কোন কেউ তার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করতে পারে। অবশ্যই তাকে বাংলাদেশ সরকার নিষিদ্ধ এরকম কোন ভিডিও বানানো থেকে বিরত থাকতে হবে, তবেই সে ইউটিউব থেকে বৈধভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবে।

ফেসবুক ডটকম (Facebook.com)

আমরা প্রায় প্রত্যেকেই জানি ফেসবুক একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। আর আমরা ফেসবুকে যাই বিভিন্ন ধরনের নিউজ এবং বিভিন্ন রিলস ইত্যাদি দেখার জন্য। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানে না যে ফেসবুক থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা যায়। আমরা যদি আমাদের দক্ষতার কাজে লাগিয়ে ভিডিও বানিয়ে এবং সেই সকল ভিডিও এডিটিং করে তারপর ফেসবুকের সকল নিয়ম-কানুন মেনে আমরা যদি প্রতিদিন ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করতে পারি এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিউয়ার নিয়ে আসতে পারি আমাদের ভিডিওতে তবে ফেসবুক থেকে আমরা মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারব।

সরকারের বৈধতা

বাংলাদেশ সরকার ফেসবুক কে অনেক আগে থেকেই অনুমোদন এবং আইন স্বীকৃত করে দিয়েছে। কেননা ফেসবুক থেকে দেশের অনেক মানুষ ভিডিও বানিয়ে অর্থ উপার্জন করছে এবং স্বাবলম্বী হয়ে উঠতেছে। সুতরাং আমরা যদি বাংলাদেশ সরকার নিষিদ্ধ ভিডিও না বানায় তাহলে আমরা নির্ভয়ে ফেসবুক থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারি।

গুগল ডটকম (Google.com)

বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগল এর সঙ্গে ব্যাপকভাবে পরিচিত এবং অধিকাংশ মানুষই জানে গুগল হলো একটি সার্চ ইঞ্জিন অর্থাৎ কোন কিছু জানার অথবা খোঁজার জন্য আমরা গুগলের ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু গুগল এর মাধ্যমেও আমরা প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারি। গুগল থেকে ইনকাম করার একটি বেস্ট প্লাটফর্ম হলো ওয়েবসাইট। আমরা ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লেখালেখি করে তার গুগলে প্রকাশ করার মাধ্যমে এবং গুগল থেকে নির্দিষ্ট ভিউয়ার নিয়ে আসার পরে এডসেন্সের মাধ্যমে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন অ্যাড দেখিয়ে গুগল থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারি।

সরকারের বৈধতা

বাংলাদেশ সরকার ব্যবস্থা ইতিহাসের অনেক আগে থেকেই গুগল কে অনুমোদন প্রদান করে থাকে। কেননা গুগল থেকে অনেক মানুষ অর্থ উপার্জন করে নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলেছে এবং সরকারের আর্থিক উন্নয়ন ব্যবস্থাকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছে। সুতরাং আমরা যদি সরকার নিষিদ্ধ এবং গুগল কর্তৃপক্ষ নিষিদ্ধ কোন কাজ না করি তাহলে আমরা গুগল থেকে বৈধভাবে ইনকাম করতে পারব।

অনলাইন ইনকাম সাইট

অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে আমরা হয়তো অনেকেই তেমন একটা ধারণা রাখি না। যার ফলে আমরা অন্যদের তুলনায় অর্থ উপার্জন করতে পারছি না, এর একটি বড় কারণ হলো অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে আমাদের তেমন কোন ধারণা এবং এই বিষয়ে জানার তেমন কোন ইচ্ছা নেই। সুতরাং আমরা যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাই তাদের প্রত্যেকেরই উচিত অনলাইন ইনকাম সাইটগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া। তবে বিশ্বস্ত কিছু অনলাইন সাইট সম্পর্কে আমরা আছে জানব কেননা অনলাইনে অনেক ধরনের প্রতারক তাদের প্রতারণার জাল বিছিয়ে রেখেছে। আমরা যদি সঠিকভাবে না জেনেই তাদের জালে পা দিয়ে দিই তাহলে আমরা প্রতারণার শিকার হতে পারি। তাই আমরা এখন বিশ্বস্ত কিছু অনলাইনে ইনকাম সাইট সম্পর্কে জানব
  • অ্যামাজন অনলাইন সাইট
  • বিভিন্ন ধরনের অনলাইন সার্ভে সাইট
  • ডাটা এন্ট্রি অনলাইন সাইট
  • সিপিএ মার্কেটিং সাইট
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট
  • অনলাইন কোর্স সেল সাইট
আমরা উপরোক্ত অনলাইন ইনকাম সাইট গুলো থেকে নিয়মিত ভাবে কাজ করার মাধ্যমে একটি হিউজ পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারি। সুতরাং আমাদের দেওয়া অনলাইন ইনকাম সাইটগুলো বৈধ এবং পেমেন্ট বিষয়ে বিশ্বস্ত সাইট। তাই আমরা নির্ভয়ে খুব কম পরিশ্রমে ঘরে বসে এই সকল সাইট থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারি এবং নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারি। তবে অবশ্যই এগুলো সাইট থেকে ইনকাম করার জন্য আমাদেরকে প্রথমে দক্ষতা অর্জন করতে হবে অর্থাৎ এসব সাইট সম্পর্কে যে ব্যক্তি অথবা যে সকল সংস্থাগুলো ট্রেনিং দিয়ে থাকে সেখান থেকে আগে দক্ষতা অর্জন করতে হবে তারপর আমরা এসব সাইট থেকে ইনকাম করতে পারব।

সরকারি অনলাইন ইনকাম

সরকারি অনলাইন ইনকাম আমাদের দেশে তেমন একটা পরিচিত বিষয় নয়। সরকারের অনলাইন ভিত্তিক যেকোন কাজকে অনলাইনের মাধ্যম নিজেদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এবং দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইন কাজ সম্পন্ন করে সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করাকেই সরকারি অনলাইন ইনকাম বলে। সুতরাং আমরা যদি সরকারি অনলাইন ইনকাম করতে চাই তাহলে আমাদেরকে সরকারি ইনকাম রিলেটেড ওয়েবসাইট গুলোতে নজর রাখতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে বছরের কোন সময় সরকার তাদের অনলাইন ইনকাম রিলেটেড কাজের জন্য নিয়োগ প্রদান করছে। আমরা যদি এসব সরকারি ওয়েবসাইটে নজর না রাখি তাহলে কখনোই আমরা সরকারি অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে পারব না।
সরকার-অনুমোদিত-অনলাইন-ইনকাম-সাইট


সরকারি অনলাইন ইনকাম বলতে আমরা যা বুঝি সরকার প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সময়ে আদমশুমারি, ভূমি জরিপ ও অন্যান্য আরো অনলাইন ভিত্তিক কাজের জন্য নিয়োগ প্রদান করে থাকে। আমরা যদি এ সকল কাজে অংশগ্রহণ করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে এবং কম্পিউটার ইত্যাদি অনলাইন ডিভাইস ব্যবহার সম্পর্কে দক্ষ হতে হবে। আর আমরা উপরোক্ত এই সকল সরকারি কাজ সম্পন্ন করে অনলাইনে জমা দিলে সেখান থেকে আমরা অর্থ উপার্জন করতে পারি।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এটি একটি বিশ্ব জনপ্রিয় একটি মার্কেটিং ব্যবস্থা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে আমরা ঘরে বসেই এবং খুব অল্প পরিশ্রমে অধিক টাকা ইনকাম করতে পারি। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত একটি অনলাইন ভিত্তিক পণ্য বা সেবা প্রচার মাধ্যম। অর্থাৎ আমরা অন্য কারো পণ্য আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েবসাইট এবং যোগাযোগের যেকোন প্লাটফর্মে গিয়ে অন্য কারো পণ্যকে প্রচার করার ফলে সে সকল পণ্য যদি আমরা বিক্রি করে দিতে পারি তবে আমরা সেখান থেকে কিছু কমিশন পাব।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য প্রথমে আমাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তারপর আপনার যে কোম্পানির পণ্য ভালো লাগবে সে সকল কোম্পানির পণ্য বা সেবা আপনারা আপনাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে বা ওয়েবসাইটে প্রচার করবেন। আর আপনি যে কোম্পানির পণ্য তাদের লিংক এর মাধ্যমে বিক্রি করবেন সেখান থেকে আপনি কিছু পরিমাণ কমিশন পেয়ে যাবেন।

বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যাপকভাবে বিশ্বে সাড়া পেয়েছে। কারণ আপনি বিনা পুঁজিতে এই প্লাটফর্ম থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারছে না এবং এটি বাংলাদেশ সরকার অনেক আগেই বৈধ ঘোষণা করেছে। আর বাংলাদেশের অনেকেই এই প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করছে এবং নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলছে।

মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করার কৌশল

আধুনিক এই যুগে আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে আমাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে আমরা ঘরে বসেই প্রতি মাসে একটি মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারি। সরকার অনুমোদিত মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার কয়েকটি বড় প্ল্যাটফর্ম হল বিকাশ, নগদ ও রকেট সহ আরো কিছু মোবাইল ব্যাংকিং। আপনারা আপনাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ঘরে বসেই উপরোক্ত প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে প্রতি মাসে আয় করতে পারেন। এর আগে অবশ্যই আপনাকে উপরে দেওয়া মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।

আমরা বিকাশ থেকে প্রতি মাসে একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারি। উদাহরণস্বরূপ আপনি বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য এবং সেবা বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও বিকাশের এজেন্ট হওয়ার মাধ্যমে বিকাশে টাকা লেনদেন করার মাধ্যমে আপনি বিকাশ থেকে কমিশন নিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে তাদের বিভিন্ন রেফারেল প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। 
সরকার-অনুমোদিত-অনলাইন-ইনকাম-সাইট


আর বিকাশ, রকেট ও নগদ ইত্যাদি এগুলো আমাদের দেশীয় প্ল্যাটফর্ম হওয়ায় এগুলো থেকে আপনি নির্ভয়ে উপার্জন করতে পারেন। কারণ এসব প্লাটফর্ম গুলো সরকার অনুমোদিত এবং আইন স্বীকৃত অনলাইন ইনকামের প্ল্যাটফর্ম। সুতরাং এ সকল কার্যাবলী সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে সম্পূর্ণ করতে পারলে এ সকল প্লাটফর্ম থেকে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।

এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করার উপায়

আধুনিক এই যুগে হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা যে এডসেন্স কি এবং এডসেন্স থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করে স্বাবলম্বী হওয়া যায়। আমরা এখন এডসেন্সের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় এ সম্পর্কে জানব। এডসেন্স মূলত আমরা আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটে এড দেখিয়ে অর্থ উপার্জন করার একটি নির্ভরযোগ্য প্রক্রিয়া। অর্থাৎ আমরা আমাদের ফেসবুক, ইউটিউব ও ওয়েবসাইটে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে যদি গুগলের এড দেখাতে পারি তবে আমরা সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারব। আর প্রযুক্তির এই যুগে আমরা কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করে খুব সহজেই আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটে এড দেখিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারব।

এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য আমাদের কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ আমরা যদি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে চাই তাহলে প্রথমে আমাদের প্রফেশনাল একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। এরপর আমরা নিজে ভিডিও বানিয়ে আমাদের পেজে নিয়মিতভাবে আপলোড করতে হবে। তারপর যখন আমাদের পেজে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিউয়ার নিয়মিত এসে আমাদের ভিডিওগুলো দেখবে তখন আমরা ফেসবুকে মনিটাইজেশন অন করার জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করব।

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আমাদের আবেদন গ্রহণ করলে তখন আমরা আমাদের বানানো ভিডিও থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারব। ফেসবুকে এডসেন্স সম্পন্ন করার জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের দেওয়া কিছু নিয়ম-কানুন মেনে আমরা মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারব তবেই আমাদের মনিটাইজেশন অন হবে। এছাড়াও আপনি যদি এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই ইউটিউবে গিয়ে এই বিষয় নিয়ে সার্চ দিলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

কিভাবে অনলাইন ইনকাম থেকে সফলতা অর্জন করা যায়

আমরা হয়তো অনেকেই অনলাইন ইনকাম করে স্বাবলম্বী অথবা একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে কিভাবে অনলাইনে কাজ করলে আমরা খুব কম সময়ে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারব। আমরা এখন আমাদের এই অংশে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য কি কি ধাপ অনুসরণ করতে হবে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

স্কিল বা দক্ষতা বাড়ানো

আমাদের প্রত্যেকেরই ভিতরে একটি বিশেষ ধরনের প্রতিভা রয়েছে যা হয়তো আমরা অনেকেই খুঁজে বের করতে পারি না যার ফলে আজও আমরা আমাদের জীবনে ব্যর্থতার একটি চরম অভিজ্ঞতা নিয়ে জীবন যাপন করছি। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য প্রথমেই খুঁজে বের করতে হবে আমরা কোন বিষয় বেশি দক্ষ বা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। তারপর আমাদের সেই বিশেষ দিক নিয়ে নিয়মিত চর্চা করতে হবে। প্রয়োজন হলে অন্য কারো নিকট হতে সাহায্য নিয়ে আমাদের স্কিল বা দক্ষতা বাড়াতে হবে।

নেটওয়ার্কিং এবং মার্কেটিং বিষয়ে জ্ঞান অর্জন

আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা নেটওয়ার্কিং এবং মার্কেটিং ব্যবস্থা সম্পর্কে। আমরা যদি অনলাইন প্লাটফর্মে নতুন হয়ে থাকি তবে অবশ্যই আমাদের নেটওয়ার্কিং এবং মার্কেটিং বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। আমরা অনলাইনে আমাদের যে দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে চাই আমাদের সেই দক্ষতাকে অবশ্যই আগে সোশ্যাল মিডিয়া ও আমাদের ওয়েবসাইটে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে আর এই প্রচার করার প্রক্রিয়াটি হল নেটওয়ার্কিং এবং মার্কেটিং ব্যবস্থা। প্রথমের দিকে আমাদের একটু নেটওয়ার্কিং এবং মার্কেটিং বিষয়টি বুঝতে ও প্রচার করতে কষ্ট হবে। তবে আমরা যদি সঠিকভাবে নেটওয়ার্কিং ও মার্কেটিং ব্যবস্থা বুঝতে পারি তাহলে খুব কম সময়ে আমরা মার্কেটপ্লেসে আমাদের নিজেদের জন্য একটি আলাদা স্থান করে নিতে পারব।

সময় এবং ধৈর্য দিয়ে কাজ করা

আমরা যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাই এবং একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদের সময় ও ধৈর্য দিয়ে কাজ করতে হবে। কেননা অনলাইন থেকে খুব কম সময়ে অধিক অর্থ উপার্জন করা একটু কষ্টসাধ্য বিষয়। তাই আমরা অনলাইনে যে বিষয় নিয়ে কাজ করি না কেন আমাদের কাজের উপর ফোকাস রেখে নিয়মিত সময় দিয়ে এবং ধৈর্য ধারণ করে সফলতা না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবেই আমরা একজন সফল ফ্রিল্যান্সারদের তালিকায় অংশগ্রহণ করতে পারবো।

প্যাসিভ ইনকামের সোর্স বা উৎস তৈরি করা

প্যাসিভ ইনকাম প্রতিটি সফল ফ্রিল্যান্সারদের একটি সফলতার বিশাল অংশবিশেষ।প্যাসিভ ইনকাম বলতে আমরা বুঝি যে কোন একটি প্লাটফর্ম থেকে নিয়মিতভাবে কিছু কাজ করার ফলে প্রতি মাসে অর্থ উপার্জন করার প্রক্রিয়া। উদাহরণস্বরূপ আমরা বলতে পারি ফেসবুক, ইউটিউব ও ওয়েবসাইট রিলেটেড প্ল্যাটফর্ম গুলো। আমরা এগুলো প্লাটফর্মে সকল কার্যাবলী সম্পন্ন করার মাধ্যমে নিয়মিতভাবে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারি। আর নিরবিচ্ছিন্নভাবে যে উৎস থেকে আমরা অর্থ উপার্জন করতে পারি তাকেই আমরা মূলত প্যাসিভ ইনকাম বলে থাকি।

ড্রপশিপিং মাধ্যমে ইনকাম করার প্রক্রিয়া

আমরা হয়তো অনেকেই ড্রপশিপিং এর নাম শুনেছি কিন্তু আবার অনেকেই ড্রপ শিপিং থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় তা জানি না। চলুন আমরা একটু জেনে নেই কিভাবে ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে নিজেদের একটি আলাদা স্থান তৈরি করা যায় এবং নিজেদের স্বাবলম্বী করে তোলা যায়। এখন প্রশ্ন হল ড্রপ শিপিং মূলত কি। ড্রপ শিপিং হল একটি অনলাইন ই কমার্স প্রতিষ্ঠান। উদাহরণস্বরূপ আমরা যদি একটু বিস্তারিত বলতে চাই তাহলে ড্রপ শিপিং বিষয়টি হলো কারো কাছ থেকে কোন পণ্য অল্প দাম দিয়ে কিনে তা অধিক মূল্যে বিক্রি করার প্রক্রিয়ায় মূলত ড্রপ শিপিং।

আমরা যদি আরো একটু গভীরভাবে ব্যাখ্যা করতে চাই তাহলে ড্রপ শিপিং বিষয়টি হল ধরে নিলাম আমরা একটি পণ্য একজনের নিকট হতে ৫০০ টাকা দিয়ে ক্রয় করেছি বা কিনেছি। এরপর সেই পণ্য আমাদের নিজেদের একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইডে ১৫০০ টাকা দিয়ে বিক্রি করলেন এবং সেখান থেকে আমি এক হাজার টাকা লাভ করলাম। এতে করে আমাদের নিজেদের একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট চালু হলো এবং আমরা কিছু টাকা লাভ করতে পারলাম আর এই বিষয়টিকেই ড্রপ শিপিং বলা হয়ে থাকে।

শেষ কথাঃ সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট

অনলাইন ইনকাম আমাদের দেশে একটি ব্যাপক পরিচিত একটি বিষয়। আমাদের দেশের অনেক বেকার যুবক অনলাইন থেকে ইনকামের মাধ্যমে নিজেদের একটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা তৈরি করছে এবং সেখান থেকে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতেছে। তবে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আমাদের সঠিক প্ল্যাটফর্মটি নির্বাচন করতে হবে এবং সময় ও ধৈর্য নিয়ে সেখানে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যেতে হবে কখনোই হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না। আমরা যদি বৈধ ও সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে অনলাইন থেকে ইনকাম করার চেষ্টা করি তবে অবশ্যই আমরা একটি সময় গিয়ে সফলতার বিশাল ধাপটি অর্জন করতে পারব।

এছাড়াও অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও অনলাইন থেকে ইনকাম করার বেশ কিছু বৈধ সাইট রয়েছে। এজন্য প্রথমে আমাদের রিসার্চ করে কিছু সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট নির্বাচন করতে হবে। আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনারা যদি শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন আশা করা যায় আপনি আপনার জীবনের ব্যর্থতার সময় কাটিয়ে খুব অল্প সময়ে সফলতার শীর্ষে পৌঁছে যেতে পারবেন এবং একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসাবে নিজেদের পরিচয় দিতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url